রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১. জন্মগ্রহণ – ৭ মে ১৮৬১ (২৫ বৈশাখ ১২৬৮)।
২. স¤পাদিত পত্রিকা – সাধনা, বঙ্গদর্শন,তত্ত্ববোধনী, ভারতী, ভান্ডার।
৩. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছদ্মনাম – ভানুসিংহ ঠাকুর।
৪. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্যে নোবেল পায় – ১৯১৩ সালে।
৫. নোবেল চুরি হয় – ২০০৪ সালের ২৪ মার্চ শান্তিনিকেতন থেকে।
৬. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পান – গীতাঞ্জলি কাব্যের ইংরেজি অনুবাদ ঝড়হম ঙভভবৎরহমং এর জন্য।
৭. রবীন্দ্রনাথের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ – শ্যামলী, জন্মদিন, সেজুঁতি, সঞ্চয়িতা, কথাকাহিনী, কড়ি ও কমল, সোনারতরী, আরোগ্য, খেয়া (ঐঝঞট), চৈতালি, চিত্রা, স্ফুলিঙ্গ, আকাশ প্রদীপ, পত্রপুট,বলাকা, সানাই এর সুর, প্রভাত সংগীত, সন্ধ্যা সংগীত, ক্ষণিকা, পূরবী নবজাত,মানসী,শেষলেখা (ইঈঝ) , পরিশেষ,মহুয়া ,পুনশ্চ,কল্পনা, বিচিত্রা,উৎসর্গ গীতাঞ্জলি,বনফুল।
৮. গীতাঞ্জলি ইংরেজি অনুবাদ করেন – ডবলিউ বি ইয়েটস। ইঈঝ
৯. তার মোট কাব্য সংখ্যা – ৫৬ টি।
১০. প্রথম কাব্যগ্রন্থ – কবিকাহিনী।
১১. দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ – বনফুল।
১২. রবীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ কাব্য – সঞ্চয়িতা।(ঔঙই)
১৩. রবীন্দ্রনাথের শেষ কাব্যগ্রন্থ ও শেষ গ্রন্থ – শেষলেখা।
১৪. রবীন্দ্রনাথের উল্লেখযোগ্য উপন্যাস – করুণা, বৌ ঠাকুরাণীর হাট, রাজর্ষি, চোখের বালি, নৌকাডুবি, গোরা, চতুরঙ্গ(ঔঙই), ঘরে বাইরে (ইঈঝ) , যোগাযোগ, শেষের কবিতা(ইঈঝ), দুইবোন, মালঞ্চ, চার অধ্যায়।
১৫. রবীন্দ্রনাথের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস – বৌ ঠাকুরাণীর হাট।
১৬. হিন্দিতে অনূদিত প্রথম উপন্যাস – রাজর্ষি।
১৭. বাংলা সাহিত্যে প্রথম মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস – চোখের বালি।
১৮. রবীন্দ্রনাথের বৃহত্তম ও সর্বশ্রেষ্ঠ উপন্যাস – গোরা।
১৯. চলিত ভাষায় লিখিত প্রথম উপন্যাস – ঘরে বাইরে ।
২০. ছোটগল্প ধর্মী উপন্যাস – চতুরঙ্গ।
২১. রবীন্দ্রনাথের উল্লেখযোগ্য ছোটগল্প – ভিখারিনী(ঔঙই), ছুটি, কাবুলিওয়ালা, পোস্টমাস্টার, বোষ্টমী, মেঘ ও রৌদ্র, দেনাপাওনা, প্রায়শ্চিত্ত, হৈমন্তি, অতিথি, গুপ্তঘন।
২২. ছোটগল্পের জনক – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। (ঐঝঞট)
২৩. তার প্রকাশিত প্রথম ছোটগল্প – ভিখারিণী।
২৪. বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্প – দেনাপাওনা।
২৫. সর্বমোট ছোটগল্প – ১১৯ টি।
২৬. রবীন্দ্রনাথের উল্লেখযোগ্য নাটক – প্রকৃতির প্রতিশোধ, রাজা ও রানী , রাজা (ঔঙই), ডাকঘর, আচলায়তন, ফালগুনী, কালের যাত্রা, রক্তকবরী, তাসের দেশ, কালের যাত্রা।
২৭. রবীন্দ্রনাথের ট্রাজেডি নাটক – বিসর্জন।
২৮. কাব্যনাট্য-মালিনী।
২৯. কৌতুক নাটক – বৈকুন্ঠের খাতা । (ঐঝঞট)
৩০. ভ্রমণ কাহিনী – রাশিয়ার চিঠি , জাপান যাত্রী, পারস্য, পথের সঞ্চয়।
৩১. রবীন্দ্রনাথের প্রহসন – গোড়ায় গলদ, বৈকুন্ঠের খাতা, চিরকুমার সভা, হাস্যকৌতুক, ব্যঙ্গকৌতুক, মায়ার খেলা।
৩২. রবীন্দ্রনাথের আতœজীবনী – চরিত্রপূজা, জীবনস্মৃতি(ঔঙই), ছেলেবেলা।
৩৩. রবীন্দ্রনাথ কাজী নজরুলকে উৎসর্গ করেন – বসন্ত নাটক। (ইঈঝ)
৩৪. রবীন্দ্রনাথ সোনার তরী রচনা করেন – শিলাইদাহ থেকে।
৩৫. রবীন্দ্রনাথ ঢাকায় আসেন – ২ বার। ১৮৯৮ ও ১৯২৬ সালে।(ঔঙই)
৩৬. নাইট উপাধি লাভ করেন-১৯১৫ সালে।
৩৭. নাইট উপাধি ত্যাগ করেন- ১৯১৯ সালে।
৩৮. শান্তি নিকেতন থেকে ডিলিট ডিগ্রি লাভ করেন-১৯১৩ সালে।
৩৯. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিলিট ডিগ্রি লাভ করে- ১৯৩৬ সালে। (ঔঙই)
৪০. অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিলিট ডিগ্রি লাভ করে-১৯৪০ সালে।
৪১. সাহিত্যিক হয়েও চিত্রশিল্পী ছিলেন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। (ঔট)
৪২. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম-শতবার্ষিকী পালিত হয় – ১৯৬১ ।
৪৩. মৃত্যু – ৭ আগস্ট ১৯৪১ (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮)।
কাজী নজরুল ইসলাম
৪৪. জন্মগ্রহণ – ২৪ মে ১৮৯৯ (১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬) বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে।
৪৫. ডাকনাম – দুখু মিয়া।
৪৬. কাজী নজরুল ইসলামের স¤পাদিত পত্রিকা – ধূমকেতু।(ইঈঝ)
৪৭. নজরুলের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ – অগ্নিবীনা, বিষের বাঁশি, ভাঙার গান, সাম্যবাদী, সর্বহারা, ফণি-মনসা, জিঞ্জির, সন্ধ্যা, প্রলয় শিখা, দোলন-চাঁপা, ছায়ানট, পুবের হাওয়া, সিন্ধুহিন্দোল, চক্রবাক, সঞ্চিতা, মরু-ভাষ্কর, চিত্তনামা, ঝিঙেফুল, সাতভাই চ¤পা, ঝড়, নতুন চাঁদ।
৪৮. বিদ্রোহী কবিতাটি – অগ্নিবীণা কাব্যের। (ইঈঝ)
৪৯. সাম্যবাদী কাব্য প্রকাশিত হয় – লাঙ্গল পত্রিকায়।
৫০. নজরুলের উল্লেখযোগ্য উপন্যাস – বাঁধনহারা(১৯২৭), মৃত্যুক্ষুধা(১৯৩০) (ইঈঝ), কুহেলিকা(১৯৩১)।
৫১. বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রোপন্যাস – বাঁধনহারা।
৫২. নজরুলের উল্লেখযোগ্য গল্পগ্রন্থ – ব্যথার দান(১৯২২), রিক্তের বেদন(১৯২৫), শিউলিমালা(১৯৩১)।
৫৩. নজরুলের উল্লেখযোগ্য নাট্যগ্রন্থ – ঝিলিমিলি, আলেয়া, মধুমালা, পুতুলের বিয়ে।
৫৪. নজরুলের উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধ – যুগবানী, রুদ্রমঙ্গল, রাজবন্দীর জবানবন্দী, দুর্দিনের যাত্রী, ধূমকেতু।
৫৫. নজরুলের উল্লেখযোগ্য কবিতা – মুক্তি, প্রলয়োল্লাস, বিদ্রোহী, আগমনী, ধূমকেতু, কামালপাশা, আনোয়ার, কোরবানী, বেলাশেষে, অবেলার ডাক, পূজারিণী, উমর ফারুক, জীবন বন্দনা, সিন্ধু, দারিদ্র, সব্যসাচী, আশীর্বাদ।
৫৬. অগ্নিবীনা কাব্যের প্রথম কবিতা – প্রলয়োল্লাস। (ইঈঝ)
৫৭. দারিদ্র কবিতাটি অন্তর্গত – সিন্ধুহিন্দোল কাব্যের। (ইঈঝ)
৫৮. কাজী নজরুল ইসলাম কারাবরণ করেন – আনন্দময়ীর আগমনে কবিতার জন্য।(ইঈঝ)
৫৯. কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম গ্রন্থ ও গল্পগ্রন্থ – ব্যথার দান।
৬০. প্রথম প্রকাশিত গল্প – বাউ-েলের আতœকাহিনী।
৬১. প্রথম প্রকাশিত কবিতা – মুক্তি।
৬২. প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ – অগ্নিবীণা।
৬৩. প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস – বাঁধনহারা।
৬৪. প্রথম প্রকাশিত প্রবন্ধগ্রন্থ – যুগবানী।
৬৫. প্রথম প্রকাশিত নাটক – ঝিলিমিলি।
৬৬. প্রথম নিষিদ্ধ গ্রন্থ – বিষের বাঁশি।
৬৭. কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়- ১৯৭৬ সালে।
৬৮. পদ্মভূষণ উপাধি পান -১৯৬০ সালে।
৬৯. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক পান – ১৯৪৫ সালে।
৭০. বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক একুশে পদক পান – ১৯৭৬ সালে।
প্যারীচাঁদ মিত্র
৭১. জন্মগ্রহণ – ২২ জুলাই ১৮১৪ সালে কলকাতায়।
৭২. প্যারীচাঁদ মিত্রের ছদ্মনাম – টেকচাঁদ ঠাকুর।
৭৩. প্যারীচাঁদ প্রবর্তন করেন – আলালী ভাষা।
৭৪. উপন্যাস – আলালের ঘরের দুলাল
৭৫. উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ – রামারপঞ্জিকা, গীতাঙ্কুর, যৎকিঞ্জিৎ, অভেদী, আধ্যাতিœক, ডেভিড হারের জীবনচারিত, বামাতোষিণী।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৭৬. ঈশ্বরচন্দ্রের জন্ম – ২৬ সেপ্টেম্বর ১৮২০
৭৭. বিদ্যাসাগর উপাধি পান – ১৮৩৯ সালে সংস্কৃত কলেজ থেকে।
৭৮. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে বলা হয় – বাংলা গদ্যের জনক/বাংলা গদ্যের যথার্থ শিল্পী। ইঈঝ ঔঙই
৭৯. বিদ্যাসাগরের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ – বেতালপঞ্চবিংশতি।
৮০. বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য – প্রভাবতী সম্ভাষণ। ইঈঝ
৮১. বিদ্যাসাগর রচিত ব্যাকরণ – ব্যাকরণ কৌমুদী।
৮২. বাংলা বিরাম চিহ্নের স্রষ্টা – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। ইঈঝ
৮৩. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিখ্যাত – বিধবা বিবাহ আইন এর কারণে।
৮৪. ঈশ্বরচন্দ্রের অনুবাদ গ্রন্থ – বেতালপঞ্চবিংশতি, শকুন্তলা,সীতার বনবাস, ভ্রান্তিবিলাস।
৮৫. ঈশ্বরচন্দ্রের মৌলিক গ্রন্থ – প্রভাবতী সম্ভাষণ,বিদ্যাসাগরচরিত।
৮৬. ঈশ্বরচন্দ্রের বিদ্রুপকৌতুক – অতি অল্প হইল, রতœপরীক্ষা, আবার অতি অল্প হইল, ব্রজবিলাস।
৮৭. ঈশ্বরচন্দ্রের শিশুতোষমূলক বই – বর্ণপরিচয়, বোধোদয়, কথামালা, আখ্যানমঞ্জরী।
৮৮. ঈশ্বরচন্দ্রের মৃত্যু – ২৯ জুলাই ১৮৯১
দীনবন্ধু মিত্র
৮৯. দীনবন্ধু মিত্রের জন্ম – ১৮৩০ সালে নদীয়ায়।
৯০. রায়বাহাদুর উপাধি পান – ১৮৭১ সালে ভারত সরকার কর্তৃক।
৯১. ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ – নীলদর্পণ।
৯২. দীনবন্ধু মিত্রের কাব্যগ্রন্থ – সুরধুনী কাব্য, দ্বাদশ কবিতা।
৯৩. দীনবন্ধু মিত্রের প্রহসন – সধবার একাদশী, বিয়ে পাগলা বুড়ো।
৯৪. দীনবন্ধু মিত্রের নাটক – নীলদর্পণ, নবীন তপস্বিনী, লীলাবতী, জামাই বারিক, কমলে কামিনী।
৯৫. দীনবন্ধু মিত্রের গল্প – যমালয়ে জীবন্ত মানুষ, পোড়া মহেশ্বর।
৯৬. মৃত্যু – ১ নভেম্বর ১৮৭৩
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৯৭. মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্ম – ২৫ জানুয়ারি ১৮২৪ সালে যশোর জেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে।
৯৮. মধুসূদন দত্ত খ্রিষ্টধর্মে ধর্মান্তরিত হন – ৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৪৩ সালে।
৯৯. বাংলা সাহিত্যের প্রথম বিদ্রোহী ও বাংলা কাব্য সাহিত্যের আধুনিকতার জনক – মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
১০০. বাংলা সাহিত্যের অমিত্রাক্ষর ছন্দের জনক/ প্রথম সার্থক নাট্যকার/ প্রথম প্রহসন রচয়িতা/ প্রথম পত্র কাব্যকার/ সনেটের জনক – মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
১০১. মধুসূদন দত্তের মোট সনেট – ১০২ টি।
১০২. মধুসূদন রচিত ও প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ – ঞযব ঈধঢ়ঃরাব খধফরব.
১০৩. মধুসূদন দত্ত ইংরেজি কবিতা লিখতেন – ঞরসড়ঃযু চবহঢ়ড়বস ছদ্মনামে।
১০৪. অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রথম প্রয়োগ ঘটে – পদ্মাবতী নাটকে।
১০৫. অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ – তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য।
১০৬. রামায়ণ এর কাহিনি নিয়ে মধুসূদন রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক মহাকাব্য – মেঘনাদবধ কাব্য।
১০৭. বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রকাব্য – বীরাঙ্গনা।
১০৮. বাংলা সাহিত্যের প্রথম সনেট কবিতা – বঙ্গভাষা।
১০৯. মধুসূদন দত্তের মহাকাব্য – মেঘনাদবধ কাব্য (১৮৬১) ।
১১০. মধুসূদন দত্তের নাটক – শর্মিষ্ঠা(১৮৫৯), পদ্মাবতী(১৮৬০), কৃষ্ণকুমারী(১৮৬১), হেক্টর বধ(১৮৭১), মায়াকানন(১৮৭৪)।
১১১. মধুসূদন দত্তের কাব্যগ্রন্থ – ঞযব ঈধঢ়ঃরাব খধফরব(১৮৪৯), তিলোত্তমাসম্ভব(১৮৬০), ব্রজাঙ্গনা(১৮৬১), বীরাঙ্গনা(১৮৬২), চতুর্দশপদী কবিতাবলী(১৮৬৬)।
১১২. মধুসূদন দত্তের প্রহসন – বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ(১৮৬০) , একেই কি বলে সভ্যতা(১৮৬০)।
১১৩. মাইকেল মধুসূদন দত্তের মৃত্যু – ২৯ জুন ১৮৭৩
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১১৪. বঙ্কিমচন্দ্রের জন্ম – ২৬ জুন ১৮৩৮
১১৫. বঙ্কিমচন্দ্রের ছদ্মনাম – কমলাকান্ত।
১১৬. উপাধি – সাহিত্য সম্রাট/ঋষি।
১১৭. বঙ্কিমচন্দ্র রচিত প্রথম উপন্যাস – জধলসড়যড়হদং ডরভব
১১৮. বঙ্কিমচন্দ্র রচিত প্রথম বাংলা উপন্যাস – দুর্গেশনন্দিনী। (ঐঝঞট)
১১৯. সাহিত্যচর্চার জন্য লিখতেন – সংবাদ প্রভাকর পত্রিকায়।
১২০. বঙ্কিমচন্দ্র স¤পাদিত পত্রিকার নাম – বঙ্গদর্শন। (ঐঝঞট)
১২১. বঙ্কিমচন্দ্রের ত্রয়ী উপন্যাস – আনন্দমঠ, দেবী চৌধুরাণী, সীতারাম।
১২২. বঙ্কিমচন্দ্রের কাব্যগ্রন্থ – ললিতা ও মানস।
১২৩. বঙ্কিমচন্দ্র রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ – বিজ্ঞানরহস্য, বিভিদ সমালোচনা, সাম্য, প্রবন্ধ পুস্তক, ধর্মতত্ত্ব, লোকরহস্য, কৃষ্ণচরিত্র।
১২৪. বঙ্কিমচন্দ্র রচিত উপন্যাস – দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুন্ডলা, চন্দ্রশেখর, রাজসিংহ (এই চারটি রোমান্সধর্মী), বিষবৃক্ষ, কৃষ্ণকান্তের উইল (এই দুইটি সামাজিক সমস্যার আলোকে রচিত), রাধারানী, রজনী, যুগলাঙ্গরীয়,মৃণালিনী।
১২৫. বঙ্কিমচন্দ্রের মোট গ্রন্থ সংখ্যা- ৩৪
১২৬. বঙ্কিমচন্দ্রের মৃত্যু – ৮ এপ্রিল ১৮৯৪
কায়কোবাদ
১২৭. কায়কোবাদের জন্ম – ১৮৫৭ সালে ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জে।
১২৮. প্রকৃত নাম – মুহম্মদ কাজেম আল কোরেশী। ঔঙই
১২৯. আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবি/ মুসলমান কবিদের মধ্যে প্রথম মহাকাব্য রচয়িতা/মুসলমান কবিদের মধ্যে প্রথম সনেট রচনা করেন – কায়কোবাদ।
১৩০. কায়কোবাদ রচিত প্রথম মহাকাব্য – বিরহবিলাপ।
১৩১. নিখিল ভারত সাহিত্য সংঘ কর্তৃক উপাধি – কাব্যভূষণ, বিদ্যাভূষণ, সাহিত্যরতœ।
১৩২. পানিপথের ৩য় যুদ্ধ অবলম্বনে তার রচিত মহাকাব্য – মহাশ্মশান। ইঈঝ ঔঙই
১৩৩. কায়কোবাদের গীতিকাব্য – অশ্রুমালা।
১৩৪. কায়কোবাদের কাব্যগ্রন্থ – বিরহবিলাপ, কুসুমকানন, শিবমন্দির, অমিয়ধারা, শ্মশান ভস্ম, মহরম শরীফ। ঔঙই
১৩৫. কায়কোবাদের কবিতা – আযান, আমার বাংলা।
১৩৬. মৃত্যু – ২১ জুলাই ১৯৫১ ।
মীর মশাররফ হোসেন
১৩৭. জন্ম – ১৩ নভেম্বর ১৮৪৭ সালে কুষ্টিয়া জেলার লাহিনীপাড়া গ্রামে। ঔঙই
১৩৮. মীর মোশাররফ হোসেন লিখতেন – গাজী মিয়া ছদ্মনামে।
১৩৯. বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম নাট্যকার – মীর মোশাররফ হোসেন। ইঈঝ
১৪০. বাঙ্গালি মুসলমান রচিত প্রথম উপন্যাস – মীর মোশাররফ হোসেনের রচিত রতœবতী।
১৪১. আধুনিক বাংলা মুসলিম সাহিত্যিকদের পথিকৃৎ – মীর মোশাররফ হোসেন। ঔঙই
১৪২. বাংলা সাহিত্যের একমাত্র গদ্য মহাকাব্য ধর্মী উপন্যাস – বিষাদসিন্ধু।
১৪৩. মোশাররফ হোসেন রচিত ব্যঙ্গ রসাতœক উপন্যাস – গাজী মিয়ার বস্তানী।
১৪৪. সাংবাদিকতা করেন – সংবাদ প্রভাকর ও গ্রামবার্তা প্রকাশিকা পত্রিকায়।
১৪৫. মীর মোশাররফ হোসেন স¤পাদিত পত্রিকা – আজীজন নেহার, হিতকরী।
১৪৬. মুসলমান চরিত্র অবলম্বনে প্রথম নাটক – জমিদার দর্পণ।
১৪৭. মীর মোশাররফ হোসেন রচিত অন্যতম কাব্যগ্রন্থ – মোসলেম বীরত্ব।
১৪৮. মীর মোশাররফ হোসেনের উপন্যাস – রতœবতী, বিষাদ সিন্ধু। ইঈঝ
১৪৯. মীর মোশাররফ হোসেনের আতœজীবনীমূলক উপন্যাস – উদাসীন পথিকের মনের কথা, গাজী মিয়ার বস্তান্নী। ঔঙই
১৫০. মীর মোশাররফ হোসেনের নাটক – বসন্তকুমারী, জমিদার দর্পণ, বেহুলা গীতাভিনয়, টালা অভিনয়। ইঈঝ
১৫১. মীর মোশাররফ হোসেনের প্রহসন – এর উপায় কি?, এ কি?, ভাই ভাই এইত চাই, ফাঁস কাগজ।
১৫২. মৃত্যু – ১৯ ডিসেম্বর ১৯১১ ইঈঝ
প্রমথ চৌধুরী
১৫৩. জন্ম -৭ আগষ্ট ১৮৬৮ , পত্রিক নিবাস পাবনার হরিপুর।
১৫৪. ছদ্মনাম – বীরবল। ইঈঝ ঔঙই
১৫৫. স¤পাদিত পত্রিকা – সবুজ পত্র , বিশ্বভারতী।
১৫৬. বাংলা গদ্যের নব্যরীতির প্রবর্তক/ বাংলা গদ্যে চলিতরীতির প্রবর্তক/ বাংলা সাহিত্যে ইতালীয় সনেটের প্রবর্তক/ বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রুপাতœক প্রবন্ধ রচনা – প্রমথ চৌধুরী। ঔঙই (ঐঝঞট)
১৫৭. প্রমথ চৌধুরীর বিখ্যাত উক্তি – সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত, ব্যাধিই সংক্রামক স্বাস্থ্য নয়।
১৫৮. প্রমথ চৌধুরীর কাব্যগ্রন্থ – সনেট পঞ্চাশৎ, পদচারণ। উট
১৫৯. প্রমথ চৌধুরীর গল্পগ্রন্থ – চার ইয়ারি কথা, আহুতি, নীললোহিত ও গল্প সংগ্রহ। ঔট
১৬০. প্রমথ চৌধুরীর প্রবন্ধ গ্রন্থ – তেল নুন লকড়ি, বীরবলের হালখাতা, নানাকথা, আমাদের শিক্ষা, রায়তের কথা, নানাচর্চা, প্রবন্ধসংগ্রহ।
বেগম রোকেয়া সাকাওয়াত হোসেন
১৬১. জন্ম – ৯ ডিসেম্বর ১৮৮০ সালে রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামে। ঔঙই জট
১৬২. বেগম রোকেয়াকে বলা হয় – নারী জাগরণের অগ্রদূত।
১৬৩. বেগম রোকেয়ার লেখা প্রকাশিত হত – মিসেস আর এস হোসেন নামে।
১৬৪. রোকেয়া দিবস পালিত হয় – ৯ ডিসেম্বর।
১৬৫. বেগম রোকেয়ার প্রবন্ধ গ্রন্থ – মতিচুর, অবরোধবাসিনী (শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ)। ইঈঝ কট
১৬৬. বেগম রোকেয়ার উপন্যাস – পদ্মরাগ(ঐঝঞট), সুলতানার স্বপ্ন(ঝঁষঃধহধ’ং উৎবধস) ঔঙই জট ঈট
১৬৭. মৃত্যু – ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২ সালে।
শরতচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৬৮. জন্ম – ১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬ সালের হুগলির দেবানন্দপুর।
১৬৯. ছদ্মনাম – অনিলাদেবী। ইঈঝ
১৭০. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডি লিট উপাধি পান – ১৯৩৬ সালে। উট
১৭১. তার মুদ্রিত প্রথম গল্প – মন্দির। উট
১৭২. মন্দির গল্পটি কুন্তলীন পুরস্কার পায় – ১৯০৩ সালে।
১৭৩. শরৎচন্দ্রের প্রথম উপন্যাস – বড়দিদি।
১৭৪. শরৎচন্দ্র রচিত শ্রেষ্ঠ রচনা ও আতœজৈবনিক উপন্যাস – শ্রীকান্ত।
১৭৫. সরকার কর্তৃক তার বাজেয়প্ত উপন্যাস – পথের দাবী। ইঈঝ
১৭৬. শরৎচন্দ্র রচিত উপন্যাস – শ্রীকান্ত, চরিত্রহীন, পল্লীসমাজ, বড়দিদি,গৃহদাহ, দেবদাস, দত্তা, দেনা পাওনা, শেষপ্রশ্ন, পথের দাবী, শুভদা, শেষের পরিচয়, পন্ডিতমসাই, পরিণীতা, অরক্ষণীয়া, নিষ্কৃতি, বিরাজ বৌ, বিপ্রদাস, বৈকুন্ঠের উইল, বামুনের মেয়ে,নববিধান,চন্দ্রনাথ। ঔঙই ঈট
১৭৭. অসমাপ্ত উপন্যাস – শেষের পরিচয়, আগামীকাল, জাগরণ।
১৭৮. শরৎচন্দ্র রচিত গল্প – মন্দির, রামের সুমতি, বিন্দুর ছেলে, মহেশ, বিলাসী,মামলার ফল, ছদি, পথনির্দেশ, মেজদিদি। ঔঙই
১৭৯. শরৎচন্দ্র রচিত গ্রন্থ – নারীর মূল্য, ষোড়শী, বিজয়া, রমা, তরুনের বিদ্রোহ, স্বদেশ ও সাহিত্য।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
১৮০. জন্ম – ১৯ জুলাই ১৮৬৩।
১৮১. দ্বিজেন্দ্রলাল রায় পরিচিত – ডি এল রায় নামে।
১৮২. বাংলা সাহিত্যের প্যারোডি রচনার পথিকৃৎ – দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
১৮৩. ঐতিহাসিক নাটক – তারাবাঈ, প্রতাপসিংহ, দুর্গাদাস, নূরজাহান, সাজাহান, চন্দ্রগুপ্ত, সিংহল বিজয়।
১৮৪. প্রহসন – এক ঘরে, বিরহ, প্রায়চিত্ত, পুনর্জন্মা।
১৮৫. কাব্যনাট্য- পাষাণী।
১৮৬. রোমান্টিক নাটক – সীতা, ভীষ্ম, সোরাব রুস্তম।
১৮৭. কাব্যগ্রন্থ – আর্যগাথা,মন্দ্র, আলেখ্য, ত্রিবেণী।
১৮৮. উল্লেখযোগ্য গান – ধনধাণ্য পু®পভরা, বঙ্গ আমার জননী আমার, যে দিন সুনীল জলধি হতে।
১৮৯. ব্যঙ্গ কবিতা – আষাঢ়ে, হাসির গান।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৯০. জন্ম – ১২ সেপ্টেম্বর ১৮৯৪ সালে।
১৯১. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত প্রথম উপন্যাস – পথের প্যাঁচালী।
১৯২. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত শেষ উপন্যাস – ইছামতী।
১৯৩. তার বিখ্যাত গল্প – পুইমাচা।
১৯৪. তার অনবদ্য সৃষ্ট চরিত্র – অপু , দূর্গা।
১৯৫. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মূলত – ঔপন্যাসিক।
১৯৬. তার উল্লেখযোগ্য উপন্যাস – পথের প্যাঁচালী, অপরিজিতা, দৃষ্টি প্রদীপ, অরণ্যক, আদর্শ হিন্দু হোটেল, অনুবর্তন, দেবযান, অশনি সংকেত, ইছামতী। ইঈঝ ঈট
১৯৭. ছোট গল্প – মেঘমোল্লার, মৌরীফুল, যাত্রাবদল, কিন্নরদল।
১৯৮. আতœজীবনীমূলক রচনা- তৃণাস্কুর।
১৯৯. মৃত্যু – ১ সেপ্টেম্বর ১৯৫০
জসীমউদ্দীন
২০০. জন্ম – ১ জানুয়ারি ১৯০৩ সালে ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে। ইঈঝ জট
২০১. জসীমউদ্দীনকে বলা হয় – পল্লীকবি।
২০২. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এমএ ডিগ্রি লাভ করে – ১৯৩১ সালে।
২০৩. ১০ম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় লিখেছিলেন – কবর কবিতা। উট
২০৪. কবর কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় – কল্লোল পত্রিকায়।
২০৫. জসীমউদ্দীন রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ – রাখালী। প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে। ইঈঝ
২০৬. জসীমউদ্দীনের শ্রেষ্ঠ রচনা – নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯) ঔঙই
২০৭. জসীমউদ্দীনের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ – রাখালী, নকশী কাঁথার মাঠ,বালুচর, ধানখেত, সোজন বাদিয়ার ঘাট, হাসুকান্দে, রুপবতী, সকিনা, মাটির কান্না কান্দে, মা যে জননী, কাফনের মিছিল। ঔঙই
২০৮. জসীমউদ্দীনের উল্লেখযোগ্য উপন্যাস – বোবাকাহিনী (১৯৬৪)।
২০৯. গল্পগ্রন্থ – বাঙ্গালির হাসির গল্প
২১০. গদ্যগ্রন্থ – যাদের দেখেছি, ঠাকুর বাড়ির আঙিনা।
২১১. শিশুতোষ গ্রন্থ – হাসু, এক পয়সার বাঁশী,ডালিম কুমার।
২১২. ভ্রমণ কাহিনী- চলে মুসাফির, হলদে পরীর দেশে, যে দেশে মানুষ বড়। ঔঙই
২১৩. আতœজীবনী- জীবন কথা।
২১৪. নাটক – পদ্মাপাড়, মধুমালা, বেদের মেয়ে,পল্লীবধূ,গ্রামের মায়া। ঔঙই
২১৫. মৃত্যু – ১৩ মার্চ ১৯৭৬।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
২১৬. জন্ম – ১৯ মে ১৯০৮
২১৭. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত প্রথম উপন্যাস – জননী।
২১৮. তার রচিত পদ্মা নদীর মাঝি প্রকাশিত হত – পূর্বাশা পত্রিকায়।
২১৯. তার রচিত পুতুলনাচের ইতিকথা – মনস্তত্ত্বমূলক উপন্যাস।
২২০. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত প্রথম প্রকাশিত গল্প – অতসী মামী।
২২১. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস – জননী, দিবারাত্রীর কাব্য(ইঈঝ) পুতুলনাচের ইতিকথা (ঔঙই) ,পদ্মা নদীর মাঝি (ঔঙই) , শহরতলী, শহরবাসের ইতিকথা, চতুষ্কোণ, জীয়ন্ত, সোনার চেয়ে দামী, চিহ্ন, স্বাধীনতার স্বাদ, ইতিকথার পরের কথা, আরোগ্য, হরফ, হলুদ নদী সবুজ বন।
২২২. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত গল্পগ্রন্থ – অতসী মামী ও অন্যান্য গল্প, প্রাগৈতিহাসিক (ঔট), মিহি ও মোটা কাহিনী, সরীসৃপ,বৌ, সমুদ্রের স্বাদ, ভেজাল, হলুদ পোড়া, মাটির মাশুল, ছোটবড়, ছোট বকুলপুরের যাত্রী, ফেরিওয়ালা, উত্তরকালের গল্প সংগ্রহ।
২২৩. প্রবন্ধ গ্রন্থ – লেখকের কথা।
২২৪. মৃত্যু – ৩ ডিসেম্বর ১৯৫৬।
সুফিয়া কামাল
২২৫. জন্ম – ২০ জুন ১৯১১ সালে বরিশাল জেলার শাহেস্তাবাদে। (ঔঙই)
২২৬. সুফিয়া কামাল রচিত প্রথম গল্প – সৈনিক বধূ।
২২৭. সুফিয়া কামালকে বলা হয়- জননী সহসিকা।
২২৮. বাংলাদেশের প্রথম আধুনিক মহিলা কবি / শ্রেষ্ঠ মহিলা কবি – সুফিয়া কামাল।(ঐঝঞট)
২২৯. সুফিয়া কামাল – গীতিকবি।
২৩০. সুফিয়া কামালের কাব্যগ্রন্থ – সাঁজের মায়া(ইঈঝ) , মন ও জীবন, উদাত্ত পৃথিবী, অভিযাত্রিক, মায়া কাজল, দীওয়ান, প্রশান্তি ও প্রার্থনা, মৃত্তিকার ঘ্রাণ।
২৩১. সুফিয়া কামালের গল্প – কেয়ার কাঁটা।
২৩২. ভ্রমণকাহিনী – সোভিয়েতের দিনগুলি।
২৩৩. শিশুতোষ গ্রন্থ – ইতল বিতল, নওল কিশোরের দরবার।
২৩৪. আতœজীবনী – একালে আমাদের কাল।
২৩৫. স্মৃতিকথা- একাত্তরের ডায়েরি। ঔঙই
আহসান হাবিব
২৩৬. জন্ম- ২ জানুয়ারি ১৯১৭ সালে পিরোজপুরে।
২৩৭. তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ – রাত্রিশেষ।
২৩৮. আহসান হাবিবের কাব্যগ্রন্থ – রাত্রিশেষ, ছায়াহরিণ, সারাদুপুর, আশায় বসতি, মেঘ বলে চৈত্রে যাবো, দুই হাতে দুই আদিম পাথর, প্রেমের কবিতা, বিদীর্ণ দর্পণে মুখ। জট
২৩৯. আহসান হাবিবের উপন্যাস – অরণ্যে নীলিমা, জাফরানী রং পায়রা, রানী খালের সাঁকো।
২৪০. আহসান হাবিবের শিশুতোষ – ছোটদের পাকিস্তান, বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, ছুটির দিন দূপুরে।
২৪১. মৃত্যু – ১০ জুলাই ১৯৮৫ ।
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
২৪২. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ এর জন্ম – ১৫ আগস্ট ১৯২২ ।
২৪৩. তার বিখ্যাত উপন্যাস – লালসালু (মূল বিষয় – গ্রামবাংলার মানুষের অশিক্ষা – কুশিক্ষা এবং ধর্মীয় ভন্ডামির চিত্র)।
২৪৪. লালসালু উপন্যাসে প্রতিবাদের প্রতীক – জমিলা।
২৪৫. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহের উপন্যাস – লালসালু, চাঁদের অমাবস্যা,কাঁদো নদী কাঁদো।
২৪৬. তার রচিত চাঁদের অমাবস্যা ,কাঁদো নদী কাঁদো – মনোসমীক্ষামূলক উপন্যাস।
২৪৭. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহের ছোটগল্প – নয়নচারা, দুই তীর ও অন্যান্য গল্প।
২৪৮. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহের নাটক – সুরঙ্গ, তরঙ্গভঙ্গ,বহিপীর, উজানে মৃত্যু।
২৪৯. মৃত্যু – ১০ অক্টোবর ১৯৭১।
মুনীর চৌধুরী
২৫০. জন্ম – ২৭ নভেম্বর ১৯২৫ সালে মানিকগঞ্জে।
২৫১. প্রথম বাংলা টাইপ রাইটার নির্মাণ করেন – মুনীর চৌধুরী।
২৫২. মুনীর চৌধুরীর প্রথম নাটক – রক্তাক্ত প্রান্তর (উপজীব্য – ১৭৬১ সালের পানিপথের ৩য় যুদ্ধের কাহিনী)
২৫৩. ভাষা আন্দোলনকে উপজীব্য করে রচিত নাটক – কবর।
২৫৪. মুনীর চৌধুরীর নাটক – রক্তাক্ত প্রান্তর, চিঠি, কবর, পলাশী ব্যারাক।
২৫৫. মুনীর চৌধুরীর অনুবাদ – কেউ কিছু বলতে পারে না, রুপার কৌটা, মুখরা রমণী বশীকরণ।
২৫৬. স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আলবদর কর্তৃক নিখোঁজ হন – ১৪ ডিসেম্বর,১৯৭১।
সুকান্ত ভট্টাচার্য
২৫৭. সুকান্ত ভট্টাচার্যের জন্ম – ১৫ আগস্ট ১৯২৬ সালে কলকাতার কালিঘাটে।
২৫৮. পৈত্রিক নিবাস – গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায়।
২৫৯. সুকান্তকে বলা হয় – কিশোর কবি।
২৬০. স¤পাদিত পত্রিকা – আকাল।
২৬১. সুকান্ত ভট্টাচার্যের কাবগ্রন্থ – ছাড়পত্র(ঔঙই), ঘুম নেই, পূর্বাভাস, অভিযান, হরতাল(ইঈঝ) , গীতিগুচ্ছ।
২৬২. সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা – ছাড়পত্র, রানার, আঠারো বছর বয়স, স্মারক, উদ্যোগ, তারুণ্য, দুর্মর।
২৬৩. মারা যান – ২১ বছর বয়সে যক্ষ্মায়।
২৬৪. মৃত্যু – ১৩ মে ১৯৪৭ (২৯ বৈশাখ ১৩৫৪)
শামসুর রাহমান
২৬৫. শামসুর রাহমানের জন্ম – ২৩ অক্টোবর ১৯২৯ সালে।
২৬৬. মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি লিখতেন – মজলুম আদিব ছদ্মনামে।
২৬৭. তার প্রকাশিত মোট কাব্য – ৬৫ টি।
২৬৮. প্রথম কাব্য – প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে।(ঔঙই)
২৬৯. খ্যাতি অর্জন করেছেন- বন্দি শিবির থেকে কাব্যের জন্য।
২৭০. শামসুর রাহমানের কবিতা – স্বাধীনতা তুমি,তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা(ইঈঝ) ।
২৭১. শামসুর রাহমানের কাব্যগ্রন্থ – প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে (জট),রৌদ্র করোটিতে, বিধ্বস্ত নীলিমা, বন্দী শিবির থেকে (ঔঙই), দুঃসময়ের মুখোমুখি(ঔঙই), নিজ বাসভূমে, নিরালোক দিব্যরথ(ইঈঝ) ।
২৭২. শামসুর রাহমানের উপন্যাস – অক্টোপাস, নিয়ত মন্তাজ, অদ্ভুত আধার এক, এলো সে অবেলায়।
২৭৩. শামসুর রাহমানের আতœজীবনী – স্মৃতির শহর, কালের ধুলোয় লেখা।(ঔঙই)
২৭৪. শামসুর রাহমানের মৃত্যু – ১৭ আগস্ট ২০০৬ ঢাকায়।
জহির রায়হান
২৭৫. জহির রায়হানের জন্ম – ১৯ আগস্ট ১৯৩৫ সালে ফেনীর মজুপুর গ্রামে।
২৭৬. প্রকৃত নাম – মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ।(ঐঝঞট)
২৭৭. জহির রায়হান মূলত – কথাশিল্পী ও চলচ্চিত্র পরিচালক।
২৭৮. সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করে – ৫২ এর ভাষা আন্দোলনে।
২৭৯. চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে খ্যাত – জহির রায়হান।(ঈট)
২৮০. তার প্রথম প্রকাশিত ছবি – কখনো আসেনি। (ঔট)
২৮১. জহির রায়হানের ভাষা আন্দোলনভিত্তিক উপন্যাস – আরেক ফালগুন।
২৮২. জহির রায়হানের ভাষা আন্দোলনভিত্তিক চলচ্চিত্র – জীবন থেকে নেয়া।(ইঈঝ)
২৮৩. বাংলাদেশের প্রথম রঙ্গিন চলচিত্র সঙ্গম এর নির্মাতা – জহির রায়হান।
২৮৪. জহির রায়হানের পরিচালিত ছবি – সোনার কাজল, কাঁচের দেয়াল, বাহানা, বেহুলা, আনোয়ারা, সঙ্গম,জীবন থেকে নেয়া।
২৮৫. জহির রায়হানের উপন্যাস – হাজার বছর ধরে(ইঈঝ), আরেক ফালগুন(ইঈঝ), বরফ গলা নদী, শেষ বিকেলের মেয়ে, আর কত দিন, কয়েকটি মৃত্যু, তৃষ্ণা।
২৮৬. জহির রায়হানের গল্পগ্রন্থ – সূর্যগ্রহণ ।
২৮৭. আরেক ফালগুন উপন্যাসের পটভূমি – ২১শে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন।
সৈয়দ শামসুল হক
২৮৮. সৈয়দ শামসুল হকের জন্ম – ২৭ ডিসেম্বর ১৯৩৫ সালে কুড়িগ্রামে।
২৮৯. সৈয়দ শামসুল হককে বলা হয় – সব্যসাচী লেখক। (ঐঝঞট)
২৯০. তার মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক নাটক – পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়।
২৯১. তার মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস – নিষিদ্ধ লোবান, নীল দংশন।
২৯২. মৃত্যু – ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ সালে ক্যান্সারে।