১. সমাস শব্দের অর্থ – সংক্ষেপন।
২. সমাসের রীতি এসেছে – সংস্কৃত থেকে ।
৩. সমাসের কাজ – নতুন শব্দ গঠন।
৪. সমাস কত প্রকার- ৬ প্রকার।
৫. সমাসের সাথে কোনটির কিছুটা মিল আছে- সন্ধি।
৬. সমাসের কোন পদে কারক বিভক্তি থাকে- শেষ পদে/পরপদে/উত্তর পদে।
৭. যে যে পদে বা যে সব পদ মিলিত হয়ে সমাস হয় তাদের প্রত্যেকটিকে বলে- সমস্যমান পদ।
৮. সমাস বদ্ধ বা সমাস নিষ্পন্ন পদকে বলে- সমস্ত পদ।
৯. সমস্যমান পদগুলো মিলে যে পদ তৈরী হয় তাকে বলে- সমস্ত পদ।
১০. সমাসের অর্থ বোঝাবার জন্য সম্বন্ধ যুক্ত যে পদগুলোকে ব্যাখ্যা করা হয় তাকে- ব্যাস বাক্য/বিগ্রহ বাক্য বলে।
১১. সমস্যমান পদ গুলো মিলে যে বাক্য হয় অর্থাৎ সমস্ত পদকে ভেঙ্গে যে বাক্য পাওয়া যায় তাকে- ব্যাস বাক্য বলে।
১২. সমাসবদ্ধ পদের প্রথম অংশকে বলা হয়- পূর্ব পদ।
১৩. সমাসবদ্ধ পদের পরবর্তী/ শেষ অংশকে বলা হয়- পর পদ/উত্তর পদ।
১৪. সমস্যমান পদগুলোর প্রথম পদটিকে বলে- পূর্ব পদ।
১৫. সমস্যামান পদগুলোর পরবর্তী পদটিকে বলে- পর পদ/ উত্তর পদ।
১৬. কোন সমাসে সমস্যমান পদের বিভক্তি লোপ পায় না- অলুক সমাস।
১৭. অর্থ সঙ্গতি বিশিষ্ট একাধিক পদের এক পদে পরিণত হওয়ার নাম- সমাস।
১৮. বিশেষনের সাথে বিশেষ্যের যে সমাস হয় তাকে বলে- কর্মধারয় সমাস।
১৯. উপমান পদের সাথে সাধারন ধর্মের যে সমাস হয় তাকে বলে- উপমান কর্মধারয় সমাস।
২০. উপমান পদের সাথে উপমেয় পদের যে সমাস হয় তাকে বলে- উপমিত কর্মধারয় সমাস।
২১. কর্মধারয় ও উপমেয় এর মধ্যে অভিন্নতা/অভেদ কল্পনা করা হলে তাকে বলে- রুপক কর্মধারয় সমাস।
২২. সমাস কে বোঝার জন্য বিশ্লেষন করে যে বাক্য পাওয়া যায় তাকে- ব্যাসবাক্য বলে।
২৩. ব্যাস বাক্যের অপর নাম – বিগ্রহ বাক্য।
২৪. সমাসের অপর নাম- সমস্ত পদ
২৫. সমাস ব্যাকরণের কোথায় আলোচিত হয়- রুপতত্ত্ব বা শব্দতত্ত্ব।
২৬. কর্মধারয় সমাসের পূর্বপদ স্ত্রীবাচক বিশেষণ থাকলে সেটি কি বাচক হয়- পুরুষ বাচক।
২৭. সমস্যমান পদগুলোর অর্থ না বুঝিয়ে অন্য পদের অর্থ প্রধানরুপে বুঝালে- বহুব্রীহি সমাস।
২৮. পূর্বপদ প্রাধান্য পায় কোন সমাসÑ অব্যয়ীভাব সমাস।
২৯. পূর্বপদে সংখ্যাবাচক বিশেষণ বসে সমস্ত পদে সমষ্টি বা সমাহার বুঝালে- দ্বিগু সমাস।
৩০. পরপদ প্রধানÑ তৎপুরুষ সমাস।
৩১. দ্বিগু সমাস কোন অর্থে হয়- সমাহার।
৩২. ব্যাস বাক্য হয় না- নিত্য সমাস।
৩৩. খাঁটি বাংলা রুপক কর্মধারয় সমাস- মনমাঝি।
৩৪. পূর্বপদ ও পরপদের মধ্যে ক্রিয়ার পারস্পারিক অর্থে কোন বহুব্রীহি হয়- ব্যতিহার বহুব্রীহি।
৩৫. যে সমাসে সমস্যমান পদের পরিবর্তে অন্য পদের অর্থ প্রধান হয় তাকে বলে- বহুব্রীহি সমাস।
৩৬. কৃদন্ত পদের সাথে উপপদের যে সমাস হয় তার নাম- উপপদ তৎপুরুষ সমাস।
৩৭. যে সব পদের পরবর্তী ক্রিয়াপদের সঙ্গের কৃৎ প্রত্যয় যুক্ত হয় তাকে বলে- উপপদ।
৩৮. যার সাথে তুলনা করা হয় তাকেÑ উপমান পদ বলে। যাকে তুলনা করা হয় তাকে- উপমেয় পদ বলে।
৩৯. পূর্ব পদে প্র, পরা, প্রতি ইত্যাদি যোগে যে সমাস হয় তাকে কি সমাস বলে- প্রাদি।
৪০. দ্বন্দ্ব সমাসের ব্যাসবাক্য কয়টি অব্যয়ের ব্যবহার হয়- তিনটি (ও,এবং, আর)।
৪১. দ্বিগু সমাস নিষ্পন্ন পদটি কোন পদ হয়- বিশেষ্য।
৪২. কোন সমাসে সাধারণ ধর্মের উল্লেখ থাকে- উপমান কর্মধারয়।
৪৩. কোনটি পরপদ প্রধান সমাসÑ কর্মধারয় সমাস।
৪৪. কোনটিতে উপমান ও উপমেয়ের মধ্যে অভিন্নতা কল্পনা করা হয়- রূপক।
৪৫. পূর্বপদ ও পরপদ উভয়ই বিশেষ্য হলে কোন বহুব্রীহি সমাস হয়- সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
৪৬. পূর্বপদ ও পরপদ উভয়ই বিশেষ্য হলে কোন বহুব্রীহি সমাস হয়- ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
৪৭. যে ধরনের বহুব্রীহি কোন নিয়মের অধীন নয়, সে গুলো নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি বলা হয়।
৪৮. পরবর্তী ক্রিয়ামুলের কোন সঙ্গে কৃৎ প্রত্যয় যুক্ত হয়ে কোন সমাস হয়- উপপদ তৎপুরুষ ।
৪৯. জনৈক (জন যে এক) কোন সমাসের উদাহরণ- কর্মধারয়।
৫০. খাঁটি বাংলা উপপদ তৎপুরুষ কোনটি- মাছিমারা।
৫১. কানাকানি (কানে কানে কথা) কোন সমাসের উদাহরণ- ব্যতিহার বহুব্রীহি।
৫২. কোনটি প্রাদি ও অব্যয়ীভাব উভয় সমাস হয়- পরিভ্রমণ।
৫৩. চিরসুখী (চিরকাল ব্যাপিয়া সুখী) কোন সমাস- দ্বিতীয়া তৎপুরুষ।
৫৪. পঞ্চনদ এর সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি- পঞ্চ নদীর সমাহার।
৫৫. ‘মহাকীর্তি’ এর সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি- মহতী যে কীর্তি।
bhaia ja e diben complete ta diben plz…so that amra ailhan theje e pora sesh korte pari
…somash er onk pora baki??